দেবরাজ ইন্দ্রের আসল পরিচয়

0

 


নমস্কার সকলকে আজ আমরা দেবরাজ ইন্দ্রের প্রকৃত পরিচয় জানব। যাকে পুরাণে অত্যন্ত নিচু করে দেখানো হয়েছে। কিন্তু দেবরাজ ইন্দ্র প্রকৃতঅর্থে কেমন ছিলেন তা আপনাদের সামনে তুলে ধরব। 

দেবরাজ ইন্দ্র যিনি ছিলেন 

 ব্যাকরণবিদ  

 যোগীরাজ

 সুদক্ষ রাজা  

আধ্যাত্মবিদ্যার অনুশীলনকারী 

 যুদ্ধবিদ্যায় কুশল 

সুদক্ষ সেনাপতি

 আয়ুর্বেদ ও চিকিৎসা শাস্ত্রের বিদ্বান

শল্যচিকিৎসা শাস্ত্রের বিদ্বান 

 মীমাংসা শাস্ত্রের বিদ্বান 

পুরাণের জ্ঞাতা

অর্থশাস্ত্র, গাঁথা, রসায়নশাস্ত্র প্রভৃতি বিদ্যার অভূতপূর্ব বিদ্বান ছিলেন দেবরাজ ইন্দ্র।। 

বিঃদ্রঃ বেদে থাকা ইন্দ্র নামটি পরমেশ্বরের গুণবাচক নাম। এর দ্বারা ঐতিহাসিক ইন্দ্রকে বোঝায় না।।

ব্যাকরণের আদি সংস্করণকর্তা- ইন্দ্র 

পতঞ্জলি মহাভাষ্য হতে বিদিত হয় যে বৃহস্পতি ইন্দ্রের জন্য প্রতিপদ-পাঠ দ্বারা শব্দ-উপদেশ করেছিলেন। সেসময় পর্যন্ত প্রকৃতিপ্রত্যয় এরূপ বিভাগ হয়নি। প্রথমতঃ ইন্দ্রই শব্দোপদেশের প্রতিপদপাঠ-রূপী প্রক্রিয়ার দুর্বোধ্যতা বুঝেছিলেন এবং তিনি পদগুলোকে প্রকৃতি-প্রত্যয় বিভাগ দ্বারা শব্দোপদেশ প্রক্রিয়ার প্রকল্পনা করেন। ইহার সাক্ষ্য তৈত্তিরীয় সংহিতা ৬/৪/৭ - এ পাওয়া যায় -
  বাগ্বৈ পরাচ্যব্যাকৃতাবদৎ। তে দেবা ইন্দ্রমব্রুবন্, ইমাং নো বাচং ব্যাকুর্বিতি...........তামিন্দ্রো মধ্যতোহবক্রম্য ব্যাকরোৎ।৫।
এটির ব্যাখা করে সায়ণাচার্য লিখেছেন। 
তামখন্ডাং বাচং মধ্যে বিচ্ছিদ্য প্রকৃতিপ্রত্যয়বিভাগং সর্বত্রাকরোৎ।।

অর্থাৎ- প্রাচীনকালে বাণী অব্যাকৃত (=ব্যাকরণ-সম্বন্ধী প্রকৃতি-প্রত্যয়াদি সংস্কার হতে রহিত অখন্ড পদরূপ) বলা হতো। দেবগণ [ তাদের রাজা ] ইন্দ্রকে বলল এই বাণীকে ব্যাকৃত (=প্রকৃতি প্রত্যয়াদিসংস্কার দিয়ে যুক্ত) করুন।........... ইন্দ্র সেই বাণীকে মধ্য থেকে ভেঙে ব্যাকৃত (=প্রকৃতিপ্রত্যয়াদিসংস্কার দ্বারা যুক্ত) করেন।

বংশ

ইন্দ্রের পিতার নাম ছিল কশ্যপ প্রজাপতি এবং মাতার নাম ছিল অদিতি। অদিতি দক্ষ প্রজাপতির কন্যা ছিল। আচার্য কৌটিল্য তার অর্থশাস্ত্র (১/৮)- এ বাহুদন্তী-পুত্রের মত উদ্ধৃত করেছেন। প্রাচীন টীকাকারদের মতানুসারে বাহুদন্তী-পুত্র এর অর্থ ইন্দ্র।।

ইন্দ্রের আচার্যগণ

ইন্দ্রের ন্যূনাতিন্যূন পাঁচজন আচার্য ছিল - প্রজাপতি, বৃহস্পতি, অশ্বিনীকুমার, মৃত্যু অর্থাৎ যম এবং কৌশিক বিশ্বামিত্র। ছান্দোগ্য উপনিষদ (৮/৭-১১) তে আছে ইন্দ্র প্রজাপতির কাছ থেকে আত্মজ্ঞান লাভ করেছিলেনম শ্লোকবার্তিকের টীকাকার পার্থসারথি মিশ্র দ্বারা উদ্ধৃত পুরাতন বচনের অনুসারে ইন্দ্র প্রজাপতির কাছে মীমাংসাশাস্ত্র অধ্যয়ন করেছিলেন। গোপথ ব্রাহ্মণ (১/১/২৫) -এ ইন্দ্র এবং প্রজাপতির সংবাদ আছে। ঋকতন্ত্র অনুসারে ইন্দ্র বৃহস্পতির থেকে শব্দশাস্ত্র অধ্যয়ন করেছিলেন। বার্হস্পত্য অর্থশাস্ত্র বিষয়া সূত্রগুলোতে বৃহস্পতির থেকে ইন্দ্রের নীতিশাস্ত্র পাঠের কথাও উল্লেখ করেছেন। পিঙ্গল ছন্দের টীকাকার যাদবপ্রকাশের মতে দুশ্চ্যবন = ইন্দ্র বৃহস্পতির নিকটে ছন্দঃশাস্ত্রের অধ্যয়ন করেছিলেন। চরক সংহিতা ও সুশ্রুত সংহিতাতে আছে ইন্দ্র অশ্বিনী কুমারদের নিকট আয়ুর্বেদ অধ্যয়ন করেছিলেন। বায়ুপুরাণ (১০৩/৬০) অনুসারে মৃত্যু= যম ইন্দ্রের জন্য পুরাণের প্রবচন করেছিলেন। জৈমিনীয় ব্রাহ্মণ (২/৭৯) অনুসারে ইন্দ্র দেবাসুর সংগ্রামে চিরকাল পর্যন্ত ব্যাপৃত থাকার ফলে বেদসমূহকে ভুলে গিয়েছিলেন, সে পুনরায় তার শিষ্য কৌশিক বিশ্বামিত্রের থেকে বেদের অধ্যয়ন করেন।।৭।।

ইন্দ্রের শিষ্যবর্গ

 শাঙ্খায়ন আরণ্যকের বংশ ব্রাহ্মণ অনুসারে বিশ্বামিত্র ইন্দ্রের থেকে যজ্ঞ এবং আধ্যাত্মিক বিদ্যা অধ্যয়ন করেছিলেন। ঋকতন্ত্রের পূর্বোদ্ধত উদাহরণে লিখা রয়েছে যে ভরদ্বাজ ইন্দ্রের কাছ থেকে শব্দশাস্ত্রের অধ্যয়ন করেছিল। চরক ঋষি বলেছেন যে - ভরদ্বাজ ঋষি ইন্দ্রের থেকে আয়ুর্বেদ অধ্যয়ন করেছিল আর আত্রেয় পুনর্বসু, ভরদ্বাজের থেকে, পরন্তু বাগ্ভটজী আত্রেয় পুনর্বসুকে ইন্দ্রের সাক্ষাৎ শিষ্য লিখেছেন। এই ভরদ্বাজ সুরাচার্য বৃজস্পতি অঙ্গিরসের পুত্র। সুশ্রুতের অনুসারে ধন্বন্তরি ইন্দ্রের থেকে শল্যচিকিৎসা শিখেছিলেন। আয়ুর্বেদের কাশ্যপ সংহিতাতে আছে - ইন্দ্র তিনি কাশ্যপ, বসিষ্ঠ, অত্রি ও ভৃগুকে আয়ুর্বেদ পড়িয়েছেন। বায়ুপুরাণ (১০৩/৬০)- এ বলা হয়েছে ইন্দ্র বসিষ্ঠকে পুরাণ উপদেশ করেছিলেন। পিঙ্গল ছন্দের টীকাকার যাদবপ্রকাশের মতে ইন্দ্র অসুর-গুরু= শুক্রাচার্যকে ছন্দশাস্ত্র পড়িয়েছিলেন। পার্থসারথি মিশ্র দ্বারা উদ্ধৃত প্রাচীন বচনানুসারে ইন্দ্র আদিত্যকে মীমাংসা শাস্ত্র অধ্যয়ন করিয়েছিলেন।

বিশেষ ঘটনাদি

 ছান্দোগ্য উপনিষদ ৮/৭-১১ তে রয়েছে যে ইন্দ্র অধ্যাত্মজ্ঞানের জন্য প্রজাপতির সমীপে (৩২+৩২+৩২+৫=) ১০১ বর্ষ পর্যন্ত ব্রহ্মচর্য পালন করেছিল।পুরাকালে অনেক দেবাসুর সংগ্রাম হয়েছিল। বায়ুপুরাণ (৯৭/৭২-৭৬)- এ সংগ্রামের সংখ্যা ১২ লিখা আছে। এসবই ইন্দ্রের অধ্যক্ষতায় হয়েছিল। যার সময় ন্যূনাতিন্যূন প্রায় ৩০০ বছরের। এই সুদীর্ঘ দেবাসুর সংগ্রামে কালে ইন্দ্র বেদ হতে বিমুখ হয়ে গিয়ে়ছিল। দেবাসুর সংগ্রামের সমাপ্ত হওয়ার পর ইন্দ্র তার শিষ্য বিশ্বামিত্রের থেকে পুনরায় বেদের অধ্যয়ন করেন। এভাবে ইন্দ্র কৌশিক হন। মৈ০ সং০ ৪/৬/৮ তথা কাঠক সংহিতা ২৮/৩ অনুসারে ইন্দ্র বৃত্রের বধ করে মহেন্দ্র নাম প্রাপ্ত করেছিল।

ইন্দ্রের মন্ত্রীপরিষদ 

কৌটিল্য অর্থশাস্ত্র (১/১৫) অনুসারে ইন্দ্রের মন্ত্রীপরিষদে এক সহস্র ঋষি ছিলেন৷ একারণে ইন্দ্রকে সহস্রাক্ষ বলা হয়েছে। ইন্দ্রের সহস্রভগরূপ পৌরাণিক গল্পের উৎস এটিই।।

দীর্ঘজীবন

ইন্দ্র অনেক দীর্ঘজীবী ছিলেন। সে কেবল অধ্যাত্মজ্ঞানের জন্য ১০১ বছর ব্রহ্মচর্য পালন করেন। তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ (৩/১০/১১) তে আছে যে ইন্দ্র তার প্রিয় শিষ্য ভরদ্বাজকে তিন পুরুষের জীবনকালের সমাপ্তির পর বেদের অনন্ততার উপদেষ করেছিলেন। তদানুসার ইন্দ্র ন্যূনাতিন্যূন ৬০০-৭০০ বছর অবশ্য জীবিত ছিলেন। চরক সংহিতা চিকিৎসা স্থান অধ্যায়-০১ এ ইন্দ্রোক্ত কোনো এমন রসায়নের উল্লেখ রয়েছে যার সেবনে এক সহস্র বর্ষ আয়ু হয়। এই রসায়নসমূহের সেবন করে ইন্দ্র নিজেও দীর্ঘায়ু হয়েছিল এবং নিজের প্রিয় শিষ্য ভরদ্বাজকেও দীর্ঘায়ু প্রাপ্ত করিয়েছিলেন।

অনান্য কৃতিত্ব 

আয়ুর্বেদ- চরক সংহিতাতে আছে যে ইন্দ্র ভরদ্বাজকে পড়িয়েছিল আয়ুর্বেদ। বায়ুপুরাণ (৯২/২২) তে আছে ভরদ্বাজ আয়ুর্বেদ সংহিতার রচনা করেন এবং তার আটটি বিভাগ করে শিষ্যদের পাঠ করান। এ থেকে প্রতীত হয় যে ইন্দ্র ভরদ্বাজের নিকট সম্পূর্ণ আয়ুর্বেদ (আটটি গ্রন্থ) -এর প্রবচন করেছিলেন। সুশ্রুত সংহিতার প্রারম্ভে আচার্য-পরম্পরার নিদর্শে রয়েছে ভগবান ধন্বতরি ইন্দ্রের কাছ থেকে শল্যতন্ত্রের (সার্জারি) অধ্যয়ন করেছিল।।

অর্থশাস্ত্র - কৌটিল্য তার অর্থশাস্ত্রে বাহুদন্তী-পুত্রের মত উদ্ধৃত করেছেন। প্রাচীন টীকাকারদের অনুসারে বাহুদন্তী-পুত্র হলেন ইন্দ্র। মহাভারত শান্তিপর্ব অধ্যায় ৫৯- এ বাহুদন্তক অর্থশাস্ত্রের উল্লেখ পাওয়া যায়।। 

মীমাংসা শাস্ত্র - শ্লোকবার্তিকের টীকাতে পার্থসারথি মিশ্র কোনো প্রাচীন গ্রন্থের বচন উদ্ধৃত করেন। তাতে ইন্দ্রকে মীমাংসাশাস্ত্রের প্রবক্তা বলেছেন।

ছন্দঃশাস্ত্র - ইন্দ্রপ্রোক্ত ছন্দঃশাস্ত্রের উল্লেখ যাদবপ্রকাশ জী পিঙ্গল ছন্দশাস্ত্রের টীকার শেষে (অন্তে) করেছেন।

পুরাণ - বায়ু পুরাণ (১০৩/৬০)- তে আছে যে ইন্দ্র পুরাণবিদ্যার প্রবচন করেছিলেন।

গাধা প্রভৃতি - মহাভারত বনপর্ব (৮৮/৫) তে ইন্দ্রগীত গাধাসমূহের উল্লেখ পাওয়া যায়।

শাস্ত্রীয় রেফারেন্সসমূহ

১.বৃহস্পতিরিন্দ্রায় দিব্যং বর্ষসহস্রং প্রতিপদোক্তানাং শব্দানাং শব্দপারায়ণং প্রোবাচ। মহাভাষ্য অ০ ১, পা০ ২ আ০ ১।। 

২.তুলনা করো - দিব্যং বর্ষসহস্রমিন্দ্রো বৃহস্পতেঃ সকাশাৎ প্রতিপদপাঠেন শব্দান্ পঠন্ নান্তং জগামেতি। প্রক্রিয়া কৌমুদী ভাগ ১, পৃষ্ঠ ৭।। 

৩.তুলনা করো - মৈ০ সং০ ৪/৫/৮।। কা০ সং০ ২৭/২।। কপি০ সং০ ৪২/৩।। স(ইন্দ্র) বাচৈব বাচং ব্যার্ক্তয়দ্। মৈ০ সং০ ৪/৫/৮।। শত০ ৪/১/৩/১১।।

৪.সায়ণ ঋগ্ভাষ্য উপোদঘাত৷ পূনা সংস্করণ, ভা০ ১, পৃষ্ঠা ২৬।।

৫.ইন্দ্রো বৈ বৃত্রমহন্ সোহন্যান্ দেবান্ অত্যমত্যন। স মহেন্দ্রোহভবৎ। মৈ০ স০। ইন্দ্রো বৈ বৃত্রং হত্বা স মহেন্দ্রোহভবৎ। কা০ সং০। তুুলনা করো - ইন্দ্রো বৃত্রবধেনৈব মহেন্দ্রঃ সমপদ্যত। মহা০ শান্তি০ ১৫/১৫ কুম্ভ০ সং০।।

৬.ইন্দ্রস্য হি মন্ত্রিপরিষদ্ ঋষীণাং সহস্রম্। তস্মাদিমং দ্ব যক্ষং সহস্রাক্ষমাহুঃ। কৌটিল্য অর্থশাস্ত্র (১/১৫)

৭.ইন্দ্রো বৈ ব্রাহ্মণঃ পুত্রঃ কর্মণা ক্ষত্রিয়োৎভবত্মম মহা০ শান্তি০ ২২/১১ কুম্ভ০ সং০।।

৮.ভরদ্বাজো হ ত্রীভিরায়ুভির্ব্রহ্মচর্যমুবাস। তং জীর্ণিস্থবিরং শয়নরিন্দ্র উপব্রজ্যোবাচ। ভরদ্বাজ! যত্তে চতুর্থমায়ুর্দদ্যাম...........। 

৯. বৃহস্পতিরথাচার্য ইন্দ্রায় নীতিসর্বস্বমুপদিশতি। গ্রন্থের শুরুতে। প্রাচীন বার্হস্পত্য অর্থশাস্ত্র এর থেকে ভিন্ন ছিল। 

১০........ লেভে সুরাণাং গুরুঃ। তস্মাদ্ দুশ্চ্যবন......। ছন্দঃটীকার অন্তে (পিঙ্গলছন্দের টীকাকার যাদবপ্রকাশের ছন্দঃটীকা) উদ্ধৃত বৈ০ বা০ ইতিহাস, ব্রাহ্মণ ও আরণ্যক ভাগ।

১১. অশ্বিভ্যাং ভগবাচ্ছকঃ। চরক সূত্র ১/৫।। অশ্বিভ্যামিন্দ্রঃ৷ সুশ্রুত সং০ ১/১৬।। 

১২.মৃত্যুশ্চৈন্দ্রায় বৈ পুনঃ। বায়ুপুরাণ (১০৩/৬০)

১৩. যুদ্ধ বা অসুরৈর্মহাসংগ্রামং সংয়েতে তদ্ধ বেতান্ নিরাচকার। তান্ হ বিশ্বামিত্রাদধি জগে৷ তেন হ বৈ কৌশিক ঊচে।। জৈমিনীয় ব্রাহ্মণ (২/৭৯)

১৪. বিশ্বামিত্র ইন্দ্রাৎ - শাংখ্যায়ণ আরণ্যকের অন্তর্গত বংশ ব্রাহ্মণ–(১৫/১)

১৫. ঋষিপ্রোক্তো ভরদ্বাজস্তস্মাচ্ছক্রমুপাগমত্। চরক সূত্র ১/৫।। 

১৬. চরক সূত্র০ ১/২৭-৩০।।

১৭. সোশ্বিনৌ, তৌ সহস্রাক্ষং, সোহত্রিপুত্রাদিকান্  

মুনোন্। অষ্টাঙ্গহৃদয় সূত্র০ ১/৩।।

১৮. "ইন্দ্রাদহং"৷ সুশ্রুত সংহিতার ১/১৬।।

১৯.ইন্দ্রঋষিভ্যশ্চতুর্ম্বঃকশ্যপ-বসিষ্ঠ-অত্রি-ভৃগুভ্যঃ।।

২০. "ইন্দ্রশ্চাপি বসিষ্ঠায়"- বায়ুপুরাণ (১০৩/৬০)

২১. তস্মাত্ দুশ্চ্যবনস্ততোহসুরগু.........। ছন্দঃটীকার অন্ততে (পিঙ্গলছন্দের টীকাকার যাদবপ্রকাশের ছন্দঃটীকার অন্তে)

২২.নেতি বাহুদন্তী-পুত্রঃ - শাস্ত্রবিদদষ্টকর্মাকর্মসু বিষাদং গচ্ছেৎ। অভি। অভিজনপ্রজ্ঞাশৌচশৌর্য়ানু

রাগযুক্তান মাত্যান্ কুর্বীৎ গুণপ্রাধান্যাদিতি - কৌটিল্য অর্থশাস্ত্র (১/৮)৷।


🖋️অভিজিৎ রায় 

আর্য প্রতিনিধি সভা বাংলাদেশ।

Post a Comment

0Comments

Please Select Embedded Mode To show the Comment System.*